সম্প্রতি গ্রুপে এক আপু এই পোস্ট করেন।
গর্ভ চলাকালীন সবার সচেতনতার একটি করে কথা বলে যান। যাতে সবার উপকার হয়
Anonymous member 1
সোফায় বেশি সময় সোজা হয়ে শোয়া বা বসা এড়িয়ে চলতে হবে...
Anonymous member 2
কেন বেশি শুয়ে থাকা যাবে না?..
Anonymous member 1
বেশি শুয়েও থাকা যাবে না... হালকা ব্যায়াম এবং ন্যূনতম আধা ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি করতে হবে প্রতিদিন।
টুকটাক কাজ করবেন ঘরের যেমন ঘর গুছানো, ঝাড়ু দেওয়া ইত্যাদি।
সোফায় শুলে পেটে টান লাগে এবং এটা বেবির জন্য খারাপ। পেট শক্ত অনুভব হয় তাই এটা বাদ দেওয়া জরুরি।
আমার ক্ষেত্রে এমন হয়... সোফায় বেশি সময় যেদিন থাকি সেদিন পেট অনেক শক্ত লাগে এবং বেবির নড়াচড়া কম থাকে। আরামে বিছানায় শোয়া ভালো।
Anonymous member 3
বাচ্চার নড়াচড়া দীর্ঘ সময় না পেলে, রক্তপাত হলে, পানি ভাঙলে, পিছলে পড়ে গেলে ইত্যাদি ইমার্জেন্সি সিচুয়েশনে ফেসবুকে পরামর্শ না চেয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া।
Anonymous member 4
বাম কাত হয়ে শুলে বাচ্চা ভালো অক্সিজেন পায়।
Anonymous member 5
একবারে বেশি করে না খেয়ে অল্প অল্প করে খেলে পেটে গ্যাস কম হয়।
Anonymous member 6
শ্বাস নিতে কষ্ট হলে, বালিশ উঁচু করে শোবেন এবং শাকসবজি বেশি ভাত কম খাবেন।
Anonymous member 7
ডাক্তার যদি পেপে আর আনারস খেতে বারণ করে তাহলে সেগুলো কোনোভাবেই না খাওয়া।
কেউ কেউ খেয়ে কিছু হয়নি বলে অন্য সবাইকে খেতে বলে দেয়। এটা করা উচিত নয়।
সবার শারীরিক অবস্থা এক নয়। তাই ডাক্তার যা বলেন সেটাই মেনে চলা দরকার।
Anonymous member 8
কেউ ভুলে নিষিদ্ধ খাবার খেলে পরে পোষ্ট দিয়ে সবাইকে জিজ্ঞাসা করে এখন কী হবে – এগুলো করা উচিত নয়।
যেটা ডাক্তার বারণ করেছে সেটা খাবেন না। এসব পোষ্ট এড়িয়ে চলুন।
Anonymous member 9
যার যখন থেকে বেবি মুভমেন্ট শুরু হয় সেটা সঠিকভাবে খেয়াল রাখা।
Anonymous member 10
ঘুমানোর সময় পায়ের নিচে বালিশ ব্যবহার করা। এতে পায়ে পানি জমে না, ফোলা ভাব থাকে না।
সিঁড়ি দিয়ে বারবার ওঠানামা করা এড়িয়ে চলা উচিত।
গাজর, পেপে, আনারস, আঙুর না খাওয়া ভালো।
Anonymous member 11
পেপে আর আনারস নিষিদ্ধ। গাজর, আঙুর সাধারণত নিষিদ্ধ নয়, তবে কারো ক্ষেত্রে ডাক্তার না করতে পারেন।
Anonymous member 12
কখনোই পেটের ওপর শোয়া যাবে না, ফ্ল্যাট হয়ে পিঠের ওপর শোয়া যাবে না।
সব সময় পাশ ফিরে শোবেন, বিশেষ করে বাম পাশ।
Anonymous member 13
হিমোগ্লোবিন ঠিক রাখতে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন বেশি, সাথে অবশ্যই লেবু বা ভিটামিন সি খাবেন।
সম্ভব হলে ডাব খাবেন নিয়মিত।
Anonymous member 14
পানি কমে গেলে গুরুত্ব দিয়ে দেখা দরকার।
প্রয়োজনে প্রতি ২ সপ্তাহে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে দেখা।
না হলে জরুরি সিজার করতে হতে পারে।**
Anonymous member 15
রাতে খেয়ে সাথে সাথে শোবেন না। অন্তত ১ ঘণ্টা বসে থাকা উচিত।
Anonymous member 16
গর্ভাবস্থা এবং ডেলিভারি নিয়ে বেশি পড়াশোনা করুন।
বিশেষ করে যদি নরমাল ডেলিভারি চান।
Anonymous member 17
গর্ভধারণের আগে এবং পরে সচেতনতা, সিজার ও নরমাল প্রসেস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করুন।
Anonymous member 18
নিজের জন্য এবং অনাগত সন্তানের জন্য নিজেকে প্রাধান্য দিন।
Anonymous member 19
আয়রন এবং ফলিক অ্যাসিড নিয়মিত খাবেন।
Anonymous member 20
ধর্মীয় হলে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক জোরদার করুন। এটি মানসিক শান্তি দেয়।
Anonymous member 21
নতুন জায়গার পানি খাবেন না, অপরিচিত জায়গায় গোসল করবেন না। ফ্রিজের জিনিস খাওয়ার আগে বের করে রাখুন।
Anonymous member 22
বিভিন্ন কুসংস্কার কান দেবেন না।
Anonymous member 23
প্রচুর পানি খেতে হবে।
Anonymous member 24
মিউকাস বেশি গেলে সাথে সাথে ডাক্তারকে জানাবেন।
রঙ পরিবর্তন হলে দ্রুত জানাবেন।
মাথার নিচে বালিশ না দিয়ে পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে শোবেন।
জ্বর বা কাশি যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
Anonymous member 25
নিজের ক্যারিয়ার এবং মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
মানসিক শান্তি অত্যন্ত জরুরি।
Anonymous member 26
নিয়মিত কুরআন পড়ুন ও সকাল-সন্ধ্যায় যিকির করুন।
Anonymous member 27
রিকশায় চলাচলে সাবধানতা অবলম্বন করুন।
Anonymous member 28
আশেপাশের অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা মাথায় নেবেন না।
নিজের ভালোর জন্য যা দরকার তাই করবেন।
Anonymous member 29
রিকশায় চলাচল এড়িয়ে চলা উচিত এবং ঠান্ডা-কাশি যেন না লাগে তা খেয়াল রাখতে হবে।
Anonymous member 30
প্রথম ৩ মাস ফোলিক অ্যাসিড খাবেন, পরের মাসগুলোতে আয়রন ও ক্যালসিয়াম।
মানসিক শান্তি বজায় রাখবেন।
স্ট্রেস নেবেন না।
Anonymous member 31
বাইরের খাবার কম খাবেন, ভাত কম, শাক-সবজি বেশি খাবেন।
ঝুঁকি না থাকলে হাঁটাহাঁটি করবেন।
Anonymous member 32
জ্বর হলে অবহেলা না করে ডাক্তার দেখান।
Anonymous member 33
সব সময় ইসতিগফার পড়ুন এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চান।
Anonymous member 34
প্রেগন্যান্সিতে রেগুলার ব্লাড প্রেসার চেক করা উচিত।
হাই প্রেসার হলে প্রি-এক্লাম্পসিয়া হতে পারে, যা মা ও বেবির জন্য বিপজ্জনক।