গর্ভধারণের ১৮ থেকে ২২ সপ্তাহের মাঝে আনোমালি স্ক্যান বা আল্ট্রা সাউন্ড করা হয় , বাচ্চা ঠিক মত বেড়ে উঠছে কিনা এবং শারীরিক কোন ধরনের অস্বাভাবিকতা (structural and congenital anomaly) আছে কিনা দেখার জন্য এটা করা হয় ।
যা চেক করা হয়ঃ
১। ফীটাল এনোমালি আছে কি না -
- ব্রেইন, মেরুদন্ড, নার্ভাস সিস্টেম
- হার্ট, ফুসফুস, প্রধান রক্তের নালি
- পেট, কীডনি, মুত্রথলী, তলপেট
- চেহারা
এগুলো দেখা হয়?
২। একাধিক প্রেগনেন্সি কি না
৩। বাচ্চা ঠিকমতো বেড়ে উঠছে কি না
৪। লিঙ্গ জানা
৫। প্লাসেন্টা ঠিক জায়গায় আছে কি না, এমনিওটিক ফ্লুুয়িড লেভেল চেক করা
কেন জরুরী?
- বাচ্চার শারীরিক ত্রুটি জানার জন্য
- ক্রোমোজমগত বিষয় জানা (যাতে ডাউন সিন্ড্রোমের মত বিষয় প্রেডিক্ট করা যায়)
- বাচ্চার বাদবাকি সবকিছু জানার জন্য
এনোমালি বা অস্বাভাবিকতা পাওয়া গেলে কী করা হয়?
- এনভান্সড আল্ট্রাসাউন্ড, MRI করা হয়
- ফীটাল মেডিসিন স্পেশালিস্টের সাথে কথা বলতে হয়
- বিভিন্ন অপশন বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়
এই স্ক্যানে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। আর এনোমালি স্ক্যান ১০০% কারেক্ট কোন কিছু না, তবে বেশ দরকারি। এরমাধ্যমে সব সমস্যা খুজে পাওয়া নাও যেতে পারে